Saturday, December 3, 2016

Musafir (2016) | Bangla Movie | Arefin Shuvo | Misha Sawdagor | Marjan Jenifa | Ashiqur - Free Download HD

Free Download Musafir (2016) | Bangla Movie | Arefin Shuvo | Misha Sawdagor | Marjan Jenifa | Ashiqur Rahman Video

 
.:: Video Details ::.

Title: Musafir (2016) | Bangla Movie | Arefin Shuvo | Misha Sawdagor | Marjan Jenifa | Ashiqur Rahman
Published on: 2016-09-22 08:49:57
Uploader By: BongoBD
Duration: 2:26:4
Views: 1359129
Likes: 4303
description: Oscar presents Musafir, a blockbuster Bangla movie directed by Ashiqur Rahman and starring Arefin Shuvo, Misha Sawdagor and Marjan Jenifa. Subscribe to Bongo on YouTube! http://youtube.com/bongobd Follow Bongo: Twitter: https://twitter.com/BongoBD Facebook: https://facebook.com/watch.bongo Google: http://google.com/+bongobd

24 Hours (2016) - Suriya Full Hindi Dubbed Movies | Action movie | Hindi...



your Download Link: Click Here To Download


খুবই কম টাকায় website বানিয়ে নিন- মাত্র ৬০০ টাকা থেকে শুরু(বিস্তারিত এখানে)

Tags: Bangla Full Song 3gp
download,mp4 avi | Mp4 Download Latest,sex,video,free,download,2016 | PC HD Download | HD
high quality download | low quality 2014,2013,2010,2011,2012,2015,2016
full download | 3gp mp4 avi mkv
download | full HD 3gp PC Mp4 3gp

Friday, December 2, 2016

কিং খানের চলন্ত রাজপ্রাসাদের দাম কত? জানলে চমকে যাবেন!



ঝাড়খন্ডের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে মুম্বাইয়ের ঝাঁ চকচকে মন্নতের মালিক তিনি। মন্নত বলতেই একবাক্যে প্রত্যেকে বিখ্যাত বলিউড স্টার শাহরুখ খানের বাড়িকে চেনেন। বলিউডি এই কিং খানের প্রথম বাড়িটি সবার চেনা হলেও তাঁর দ্বিতীয় বাড়ির কিন্তু কোনো ঠিকানা নেই। আসলে শাহরুখের এই দ্বিতীয় বাড়ি চলমান বলেই হয়তো তাঁর কোনো ঠিকানা নেই। শাহরুখ খান এমনই একটি বাড়ি নিয়েছেন, যাকে ফিল্মি দুনিয়ায় ভ্যানিটি ভ্যান বলা হয়। তবে হ্যাঁ, হাজার হোক শাহরুখ খান বলে কথা! তাই তাঁর গাড়ি কাম বাড়ির চেহারাটাই একেবারে আলাদা।


শাহরুখের এই গাড়ি কাম বাড়িটি আসলে একটি ভলভো-বি৯ আর ভ্যান। শাহরুখের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে চলমান বাড়িটিতে। চলমান বাড়ির মধ্যে রয়েছে চারটি ঘর। একটি বেড রুম। একটি মিটিং রুম। একটি মেকআপ কাম পোশাক পরিবর্তনের জন্য চেঞ্জিং রুম। রয়েছে একটি টয়লেটও। গাড়ি-বাড়িটি লম্বায় প্রায় ১৪ মিটার। আপাতত ভেতরে জায়গা রয়েছে ২৮০ স্কয়ার ফুট। শাহরুখের জন্য বিশেষ এই গাড়ি কাম বাড়ির ডিজাইন করছে বিখ্যাত ডিজাইনার কোম্পানি ডিসি ডিজাইন স্টুডিও। আগামীতে ডিজাইনের গুনে ডিসি স্টুডিও হাইড্রোলিক সিস্টেমে আরো বেশ খানিকটা জায়গা বাড়িয়ে নেবে বলে জানা গেছে।

তাহলে এই গাড়ি-বাড়িটির ভেতরে প্রায় ৩৬০ স্কয়ার ফুট জায়গা হতে চলেছে। অত্যাধুনিক এই গাড়ি কাম বাড়ির বৈশিষ্ট্য কিন্তু এখানেই শেষ নয়। এর ভেতরে থাকবে স্কাই-ফাই ব্যবস্থা। এ ছাড়া ওয়াই-ফাইসহ ভেতরের তিনটি ঘরেই রাখা হবে অ্যাপল টেলিভিশন সেট। তিনটি টেলিভিশন সেটেই থাকবে ফোর-কে রেজ্যুলেশন পিকচার কোয়ালিটি। এ ছাড়া থাকবে একটি বড় পর্দার স্যাটেলাইট টেলিভিশনও। সাউন্ড সিস্টেমে নাকি থাকবে জাদু! ডিজাইনারদের বক্তব্য, সাউন্ডের ব্যাপারে কিং খান বরাবরই খুঁতখুঁতে। তাঁর মনোরঞ্জনের জন্য এই অভিনব গাড়ি-বাড়িতে লাগানো হয়েছে চার হাজার ওয়াটের অসংখ্য স্পিকার, যা সারাউন্ড সাউন্ড তো বটেই। তবে মজার বিষয় হলো, এই হাই-ফাই সাউন্ড কোয়ালিটির জন্য অসংখ্য স্পিকার কোথায় লাগানো থাকবে, তা বাইরের কারোর পক্ষেই জানা সম্ভব হবে না।

তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, গাড়ি-বাড়িটিতে কোনো সুইচ বোর্ড থাকবে না। সবকিছুই স্রেফ টাচ সিস্টেমেই চলবে। ভেতরে ঠান্ডা কিংবা গরমের জন্য রাখা থাকবে অত্যাধুনিক এয়ার কন্ডিশনিং মেশিন। এ ছাড়া পথে চলতে চলতে কিং খানের খিদে পেলে নো চিন্তা। গাড়ি-বাড়ির ভেতরে রাখা থাকবে আস্ত একটি কিচেন। যেখানে রেফ্রিজারেটর ও মাইক্রোওয়েভের ব্যবস্থাও থাকবে। ফ্রোজেন খাবার স্ট্যাগ করে রাখা থাকবে ফ্রিজে। ইচ্ছা হলেই কিং খান মাইক্রোওয়েভে তা গরম করে নিতে পারবেন। শাহরুখের এই গাড়ি-বাড়িটিকে সাজিয়ে ফেলতে এখন দিন-রাত ধরে কাজ করে চলেছে ডিসি স্টুডিও। সম্ভবত আগামী দেড় মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কাজ। ডিসি স্টুডিওর মুখ্য ডিজাইনার সাবারিয়া জানিয়েছেন, এই গাড়ি-বাড়িটিতে কিং খানের কোনো ইচ্ছাই অসম্পূর্ণ থাকবে না।

হাই-ফাই এই গাড়ি কাম বাড়ির সঠিক মূল্য কত, তা নিয়েই এখন মাথাব্যথা শাহরুখ-ফ্যানদের। কেউ বলছেন তিন কোটি, কেউ বলছেন চার কোটি। আসল দাম কত, তা এখন অবধি জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, পাঁচ কোটি রুপি তো বটেই।

Download Link Below:-






জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবানার অভিনয়ের বিষয়ে ভক্তদের জন্য দুঃসংবাদ!



বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবানা। দেড় যুগ হলো অভিনয় ছেড়েছেন। কিন্তু দর্শকরা এখনো তাকে ছাড়েননি। ভক্তদের হৃদয়ের মণিকোঠায় রয়েছেন তিনি।



দর্শকরা অপেক্ষায় ছিলেন শাবানা আবার পর্দায় ফিরবেন। কিন্তু ফেরেননি। বরাবরই মিডিয়ার আড়ালে থেকেছেন তিনি। তবে মাঝে মাঝেই অমাবশ্যার চাঁদের মতো দেখা মেলে।

১৯৯৭ সালে শাবানা হঠাৎ চলচ্চিত্র থেকে বিদায়ের ঘোষনা দেন এবং নতুন ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হওয়া বন্ধ করে দেন। ২০০০ সালে শাবানা সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে বসবাস শুরু করেন।

যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার প্রায় এক যুগ পরে শাবানা দেশে ফিরেন ফিলেছিলেন ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে। শ্বশুর বাড়ি কেশবপুরের বড়েঙ্গা গ্রামে নিজস্ব বসতবাড়ি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য তিনি দেশে ফিরেন। কয়েকদিন থেকে আবার আমেরিকায় পাড়ি জমান। শাবানার খুব ইচ্ছা ছিল বেগম বেগম রোকেয়া চরিত্রে অভিনয় করবেন।

সুভাষ দত্ত ছবিটি নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ১৯৯৫ সালে মহরতও অনুষ্ঠিত হয়। অল্প কিছু কাজ হলেও সিনেমাটি শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি। উল্লেখ্য, ১৯৬২ সালে অতিরিক্ত বা এক্সট্রা শিল্পী হিসেবে ঢাকার ছবিতে শাবানার আত্মপ্রকাশ হয়।

১৯৬৬ সালে উর্দু ছবি ‘চকোরী’তে রত্না থেকে তিনি হলেন শাবানা। ১৯৬৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত শাবানা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন।

শাবানা অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে চকোরী (১৯৬৭), জংলী মেয়ে (১৯৬৭), চাঁদ আওর চাঁদনী (১৯৬৭), কুলি (১৯৬৮),

একই অঙ্গে এত রূপ (১৯৭০), ওরা এগারোজন (১৯৭২), মুন্না আওর বিজলী (১৯৭২), অবুঝ মন (১৯৭২), মালকা বানু (১৯৭৪),

অনেক প্রেম অনেক জ্বালা (১৯৭৫), জীবন সাথী (১৯৭৬), রাজ দুলারী (১৯৭৮), বধূ বিদায়(১৯৭৮), কাপুরুষ (১৯৭৮), ফকির মজনু শাহ (১৯৭৮), আয়না (১৯৭৯), চোখের মণি (১৯৭৯), সাথী তুমি কার (১৯৮০), দুই পয়সার আলতা (১৯৮২), লাল কাজল (১৯৮২),

বানজারান (১৯৮৩), মরণের পরে (১৯৮৯), কাজের বেটি রহিমা (১৯৯১), স্বামীর আদেশ (১৯৯১), অন্ধ বিশ্বাস (১৯৯২) প্রভৃতি।

শাবানা তার অভিনীত ছবি প্রচারের যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন তা শাবানার অগনিত দর্শকদের মর্মাহত করবে। তবে এটা নিতান্তই শাবানার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এ ব্যাপারে আমার কোন মন্তব্য নেই।


Download Link Below:-






খালাতো-মামাতো ভাই-বোনদের বিয়ে ঠিক নয়! কারণ জানলে আপনিও এমন বিয়েতে রাজি হবেন না



নিকটাত্মীয় অর্থ্যাৎ চাচাতো, মামাতো, খালাতো ও ফুফাতো ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে বিজ্ঞানসম্মত নয়। এ বিয়ের পরিণামে যে সন্তান হয়, তার মধ্যে জন্মগত ত্রুটি দেখা দেওয়ার ঝুঁকি বেশি। ‘দ্য ল্যানসেট; সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
.

যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ড শহরে বসবাসকারী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এক গবেষণা চালিয়ে দেখা যায়, নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ের মাধ্যমে জন্মগ্রহণকারী সন্তানের জিনগত অস্বাভাবিকতার হার সাধারণ শিশুদের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। এসব অস্বাভাবিকতার মধ্যে নবজাতকের অতিরিক্ত আঙুল গজানোর মতো সমস্যা থেকে শুরু করে হূ ৎপিণ্ডে ছিদ্র বা মস্তিষ্কের গঠন-প্রক্রিয়ায় ত্রুটি দেখা দিতে পারে।

অবশ্য সার্বিক বিবেচনায় এ ধরনের অস্বাভাবিকতার হার খুবই কম। গবেষণায় নেতৃত্ব দেন লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এয়ামন শেরিডান। ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী সাড়ে ১৩ হাজার শিশুকে ওই গবেষণার আওতায় আনা হয়।
ব্র্যাডফোর্ড শহরে দক্ষিণ এশীয় অভিবাসীদের বড় একটি অংশ বসবাস করে। সেখানে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৩৭ শতাংশই রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বিয়ের প্রচলন রয়েছে। সারা বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ এ রকম সংস্কৃতি ধারণ করে। রয়টার্স ও এএফপি।
Download Link Below:-